তারাই পাবলিক কিংবা প্রাইভেটে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী! দেশের নামি/বেনামি বিদ্যাপীঠগুলোতে তারা পড়াশুনা করেন।
যেমন রয়েছে নিম্নমানের শিক্ষাব্যবস্থা,তেমনি করুন সুযোগ সুবিধা। কিন্তু থেমে নেই তারা,বুকে ব্যাথাগুলোকে দমিয়ে রেখে,
উদ্যত মনবাসনায় মাথাকে ঠান্ডা রেখে এগিয়ে যান চরম শিখরে। হ্যা,তারাই আমাদের দেশের মেধাবী শিক্ষার্থী।
হতে পারে তারা যেখানে পড়াশুনা করেন সেই বিশবিদ্যালয়ের ranking ১০০০ কিংবা তারও বাহিরে, তাতে কি!
কতজন বিজ্ঞানী দেখাতে পারবেন,যারা নামি-দামি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সুযোগ পেয়েছেন?
সেই প্রশ্নে আমরা বাকরুদ্ধ।
কিন্তু তারা নেই থেমে,দেশ ছাপিয়ে তারা ছুটে চলেন অদম্য প্রত্যয়ে।কে আছে তাদের আটকায়,
মাছে-ভাতে বাঙালি বলে কথা, মেধার ধারও কি কম বটে! সাথে বাবা-মায়ের পরম স্নেহ ও দোয়া।
বৃথা কিভাবে যায়! এভাবেই তারা ধারাবাহিকতা রক্ষাকরে চলেন।
মেধাবলে বিশ্বকে দেখিয়ে দেন,কিভাবে অর্জন করে আনতে হয়,বীরের জাতি বলে কথা।
মেধার বিচার দেশে না হলেও তারা কিন্তু ঠিকই দেশের বাইরে নিজেরদেরকে সুন্দরভাবে মেলে ধরতে পারেন।
আর তাদেরকে সম্মানের সাথে মূল্যায়নও করা হয়।
তাই তাদের কাছে জাতির আশা ইনশাআল্লাহ মেধার ঝলক বহিঃবিশ্বে ছড়িয়ে দিয়ে দেশের নাম উজ্জল করবে ,আর সেটা কেবল সময়ের দাবি।
বলছিলাম এমনি এক মেধাবীর কথা,যিনি বিশ্বের অন্যতম সেরা ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয় RMIT University এর
School of Engineering এর শিক্ষার্থীদের মধ্যে
২০১৯ সালের ‘Top Civil & Infrastructure Postgraduate Student’ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন।
তিনি চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় – চুয়েট এর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট এর ‘০৩ ব্যাচের প্রাক্তন শিক্ষার্থী মো: শাহে আরেফিন।
ইঞ্জিনিয়ার্স ডায়েরি র পক্ষ থেকে তার প্রতি রইলো অসংখ্য শুভেচ্ছা ও অভিননন্দন।