ঢাবি গ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ২০২১-২২

৩ জুন, ২০২২ অনুষ্ঠিত হলো ঢাবি গ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা।
সারাদেশের ৮টি বিভাগীয় কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

ঢাবি গ ইউনিট বা বানিজ্য বিভাগ বিস্তারিত

✅ ব্যবসায় শিক্ষার প্রায় সকল ছাত্র-ছাত্রীর স্বপ্ন থাকে দেশের নামকরা একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএ পড়ার। আর আজকে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ ইউনিট বা ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

#গ_ইউনিটে_কারা_পরীক্ষা_দেয়: গ ইউনিটে শুধুমাত্র তারাই পরীক্ষা দেয় যাদের উচ্চ মাধ্যমিক ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ছিল৷

আবেদনের যোগ্যতা:

২০১৪, ১৫, ১৬ এবং ১৭ সালে এসএসসি কিন্তু ২০২০ সালে এইচএসসি তে উত্তীর্ণ হয়েছে এমন সকলেই আবেদন করতে পারবে। এসএসসি এবং এইচএসসি মিলে রেজাল্ট নূন্যতম ৭.৫ থাকতে হবে এবং এসএসসি ও এইচএসসি কোনটায় ৩.৫ এর নিচে থাকলে আবেদন করতে পারবে না। (গতবছরের নিয়মানুযায়ী)

#ভর্তি_পরীক্ষার_নম্বর_বন্টন:

⛔⛔ ভর্তি-পরীক্ষা MCQ (Multiple Choice Question) ও লিখিত উভয় পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। মােট ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিটের পরীক্ষার MCQ ৫০ মিনিট ব্যাপী এবং লিখিত পরীক্ষা ৪০ মিনিট ব্যাপী অনুষ্ঠিত হবে। উত্তরদান পদ্ধতি প্রশ্নপত্রের নির্দেশাবলি অংশে বর্ণিত থাকবে।

⛔⛔ ভর্তি-পরীক্ষায় MCQ অংশে মােট ৬০ টি প্রশ্নে ৭৫ নম্বর থাকবে (৬০ X ১.২৫) এবং লিখিত পরীক্ষার জন্য ৪০ নম্বর বরাদ্দ থাকবে। উচ্চ মাধ্যমিক / সমমান পর্যায়ে পাঠ্যক্রমের ভিত্তিতে প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করা হবে।

⛔⛔ MCQ পরীক্ষার মান বন্টন:

ভর্তি-পরীক্ষার MCQ অংশে ৬০ টি MCQ আসে এবং প্রতিটি প্রশ্নের মান ১.২৫ (১.২৫× ৬০) = ৭৫ (সময় : ৫০ মিনিট) বণ্টন নিম্নরূপ :

বিষয় নম্বর প্রশ্ন
বাংলা ১২x১.২৫=১৫ ১২
English ১২x১.২৫=১৫ ১২
হিসাববিজ্ঞান ১২x১.২৫=১৫ ১২
ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ ১২x১.২৫=১৫ ১২
মার্কেটিং বা ফিনান্স ১২x১.২৫=১৫ ১২
মােট নম্বর = ৭৫ মােট প্রশ্ন = ৬০ টি
* নেগেটিভ মার্কিং: প্রতি ৪ টি ভুল উত্তরের জন্য একটি সঠিক উত্তর কাটা। মানে একটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ কাটা।

⛔⛔ লিখিত পরীক্ষার মান বন্টন:
ভর্তি-পরীক্ষায় লিখিত অংশে (সময়: ৪০ মিনিট) ৪৫ নম্বরের পরীক্ষা হবে।

* বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদ ৫ টি ৫ নাম্বার
* ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ ৫ টি ৫ নাম্বার
* বিষয়ভিত্তিক সংক্ষিপ্ত প্রকাশ ইংরেজি ৫ টি ৫ নাম্বার
* Precise ১ টি ৫ নাম্বার
* বাংলায় সংক্ষিপ্ত রচনা ৫ নাম্বার
* ৫ টি আবশ্যিক বিষয় থেকে প্রশ্ন (৫×৪) = ২০

⛔⛔ ভর্তি-পরীক্ষার MCQ অংশের এবং লিখিত অংশের প্রশ্ন জাতীয় পাঠ্যপুস্তক বাের্ড নির্ধারিত শিক্ষাক্রমের পাঠ্যসূচির আলােকে প্রণীত হবে।

যেভাবে ও যেখান থেকে প্রশ্ন হবেই সেটা উল্লেখ করছি:

█▒ বাংলা প্রস্তুতি ▒█
:::
🔯কিভাবে বাংলা পড়বে❓⤵

♒বাংলায় মূলত ৩ টি পার্ট থেকে প্রশ্ন হয়ঃ
✅ ইন্টারের বাংলা বোর্ডবই থেকে।
✅ বাংলা ২য় (নবম-দশম শ্রেণীর ব্যাকরণ বইয়ের আলোকে) এবং
✅ সাহিত্য ও ইতিহাস থেকে।

🔯বাংলা বোর্ডবইয়ের কোন জায়গা থেকে প্রশ্ন হতে পারে❓⤵
1⃣বাংলা প্রথমপত্রের গদ্য ও পদ্যের “প্রধান আলোচ্য বিষয় বা শিক্ষনীয় বিষয়” খুবই গুরুত্বপূর্ণ।তাই প্রতিটা গদ্য ও পদ্যের “প্রধান অলোচ্য বিষয় বা শিক্ষনীয় বিষয়” ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে।
2⃣গদ্যের ও পদ্যের “উৎস” মনে রাখতে হবে।
3⃣কবিতার ছন্দ থেকে প্রশ্ন আসে,তাই কবিতাগুলো বুঝে পড়তে হবে।
4⃣কবি ও লেখকদের পরিচিতি।
5⃣শব্দার্থ। তাই পাঠ্যবইয়ের অন্তর্ভুক্ত সবগুলা শব্দার্থ ভালোভাবে মুখস্ত করতে হবে।
6⃣“কবিতায় কোনো সংখ্যা/স্তবক/লাইন/কোনো বিশেষ কিছু কতবার” এ জাতীয় টপিকস থেকে প্রশ্ন এসে থাকে।এগুলো খেয়াল রাখতে হবে।
7⃣বিভিন্ন গদ্যে ব্যবহৃত চরিত্রাবলী।
8⃣“উক্তি”- বাংলা সংকলন অন্তর্ভুক্ত কোন রচনায়/কে বলেছে/কাকে বলেছে/কেন বলেছে.. এসব থেকে প্রশ্ন আসে অনেক সময়।
9⃣গদ্য বা পদ্যের সারাংশ টা জানতে হবে, একইসাথে কবি ও লেখকদের সাহিত্যকর্ম সম্পর্কে ভালো জ্ঞান রাখতে হবে।

📚 আর এ সবকিছু একই সাথে “একুশে বাংলা ১ম পত্র” নামে একটি বই আছে, ওখানে খুব সুন্দর করে গুছিয়ে দেওয়া রয়েছে। তাই বাংলা ১ম পত্রের জন্য “একুশে বাংলা ১ম পত্র” বইটা সাথে রাখতে পারো; বইটি তোমার মেনটর হিসাবে কাজ করবে।

🔯 বাংলা ২য় পত্রের জন্য কি পড়বে❓

বাংলা ২য় পত্রে ৩টি অংশ রয়েছে- ব্যাকরণ, বিরচন ও সাহিত্যকর্ম।

1⃣ বাংলা ব্যাকরণ:
বাংলা বাংলা ব্যাকরণের জন্য নিচের বিষয়গুলো খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবেঃ
ধ্বনি প্রকরণ
শব্দ সম্ভার
পুরুষ ও স্ত্রীবাচক শব্দ
দ্বিরুক্ত শব্দ
বচন
উপসর্গ
সমাস
প্রকৃতি ও প্রত্যয়
পদ প্রকরণ
পদ পরিবর্তন
ক্রিয়ার কাল ও ভাব
বাক্য প্রকরণ ও রূপান্তর
বাচ্য
সন্ধি
বাংলা ভাষার শব্দ ভান্ডার
ণত্ব-ষ-ত্ব বিধান
পদাশ্রিত নির্দেশক
অনুসর্গ
যদি বা ছেদ চিহ্ন
বাংলা বানান রীতি ও শুদ্ধিকরণ

📚 বই সাজেশন: ব্যাকরণের জন্য “একুশে বাংলা ব্যাকরণ” নামে একটি বই রয়েছে, ওটা শেষ করতে পারলে ব্যাকরণ অংশের সবগুলো প্রশ্নই হুবুহু কমন পাবে। একুশে বাংলা ব্যাকরণ বইটি শেষ করতে একটু কষ্ট হলেও এটা ফলো করাই ভালো হবে কারন এই বইটি থেকে ১০০% ব্যাকরণ প্রশ্ন কমন পাবা। বইটিতে ১৫০০০+ বিগত বছরের প্রশ্ন রয়েছে। বইটি বর্তমানে ব্যাকরণের জন্য সেরা।

2⃣ বাংলা বিরচন:
বাগধারা
সমার্থক শব্দ
বিপরীত শব্দ
পারিভাষিক শব্দ,
এক কথায় প্রকাশ,
শুদ্ধ/অশুদ্ধ,
বানান
পারিভাষিক শব্দ
প্রবাদ-প্রবচন
একই শব্দের ভিন্নার্থক অর্থ
অনুবাদ (ইংরেজি ১ম পত্র বইয়ের যেকোনো প্যাসেজ থেকে একটি অংশ দিয়ে বলতে পারে বাংলায় অনুবাদ করতে।)

এই ১১ টা টপিকস থেকে ৫-৬ টি প্রশ্ন থাকতে পারে। তাই এগুলো যেখানে যা পাবে সব আয়ত্ত করতে হবে।

📚 বই সাজেশন: বিরচন অংশের জন্য “নেক্সাস বাংলা বিরচন” নামে একটি বই রয়েছে, ওটা দেখতে পারো। অথবা “একুশে বাংলা ব্যাকরণ” বই থেকে পড়তে পারো।

মনে রাখবে, ব্যাকরণ ও বিরচন থেকে কমপক্ষে ১০-১২ টি প্রশ্ন প্রায়ই এসে থাকে।

3⃣ সাহিত্যকর্ম ও ইতিহাস:
বাংলার জন্য কিছু সাহিত্যকর্ম ও ইতিহাস পড়তে হবে।⤵
প্রাচীনযুগ,মধ্যযুগ,চর্যাপদ, শ্রীকৃষ্ণকীর্তন, বাংলা ভাষার আবির্ভাব, পত্রপত্রিকা, উল্লেখযোগ্য লেখক ও কবিদের গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যসমূহ দেখতে হবে।(যেহেতু এখন বাংলা মেইন বই থেকে প্রশ্ন আসার কথা,তাই এগুলো একনজর দেখে যাবে।এখান থেকে না আসার সম্ভাবনাই বেশি)।
মনে রাখবে, BCS, DU, JU, RU, CU এর Question সলভ করলেও অনেক বেশি কমন পাবে। একত্রে সব ভর্সিটির প্রশ্ন “একুশে বাংলা ১ম পত্র“ ও “একুশে বাংলা ব্যাকরণ” বইতে পাবা এবং ওগুলো ভালো করে শেষ করবা।
.
লিখিত পরীক্ষার বাংলা অংশে পাঠ্যসূচিভুক্ত একটি পাঠের মূলভাব লিখন, কবিতার উদ্ধৃতি ব্যাখ্যা, উদ্ধৃত সংলাপ ব্যাখ্যা (গদ্য, উপন্যাস ও নাটক-ভিত্তিক), লেখক / কবি পরিচিতি, মিলকরণ (গদ্য, কবিতা ও ব্যাকরণভিত্তিক), সারাংশ / সারমর্ম লিখন, বানান শুদ্ধি ও প্রমিতকরণ, সংক্ষিপ্ত অনুচ্ছেদ লিখন, ব্যাকরণ-সম্পর্কিত বিষয়াবলি (সংজ্ঞার্থ ও দৃষ্টান্ত) এবং অনুবাদ অধিক গুরুত্ব পাবে।
“একুশে বাংলা ১ম পত্র“, “একুশে বাংলা ব্যাকরণ” ও “নেক্সাস বাংলা বিরচন” পড়লে লিখিত পরীক্ষার বাংলা অংশের জন্য আর কোন বই পড়ার দরকার নেই। এই বইগুলোতেই লিখিত + MCQ দেওয়া রয়েছে।

🔰যেভাবে লিখছি, সেগুলো ভালোভাবে পড়, আশা করি কোনো সমস্যা থাকবে না।

ইংরেজি প্রস্তুতি

ইংরেজির জন্য করনীয়:
ইংরেজিতে ৪ টি পার্ট থেকে প্রশ্ন হয়।
Grammar Part
Vocabulary Part
Comprehension Part
Written Part
প্রথমেই, গ্রামারের নিচের পার্টগুলো ভালো করে রিভিশন দিয়ে দাও—
✔ Identification Parts of speech ★★★
✔ Noun ★★★
✔ Pronoun ★★★
✔ Adjective ★★
✔ Adverb ★★
✔ Inversion ★★
✔ Study of Verb ★
✔ Tense ★
✔ Sequence of Tense ★
✔ Narration ★
✔ Voice ★
✔ Right form of Verbs ★★★
✔ Modal verb ★★★
✔ Causative verb ★★
✔ Dangling Modifier ★★
✔ Gender
✔ Number
✔ Singular
✔ Plural
✔ Identification of Phrase
✔ Identification of Clause
✔ Subject verb Agreement ★★★
✔ Article ★★
✔ Embedded Questions ★★
✔ Affirmative Agreement ★★
✔ Negative agreement ★★
✔ Non-Finite verb ★
✔ Fill in the Gap ★★★
✔ Connector/Conjunction ★★
✔ Transformation ★
✔ Conditional Sentence ★★★
✔ Subjunctive ★★
✔ Tag question ★
✔ Determiner ★★
✔ Degree ★★
✔ Interchange Parts of Speech ★★★
✔ Same word different Parts of Speech ★

Grammar এর জন্য – NEXUS Grammar নামে একটি বই পাওয়া যায়, ওটা দেখতে পার। এটার রুলস ও প্রশ্ন গুলো ভাবে সলভ করতে পারলে Grammar-এ তোমার প্রস্তুতি ১০০% হয়ে যাবে আমার বিশ্বাস।

দ্বিতীয়ত,
Vocabulary Part এর জন্য:
► Synonym/Antonym ★★★
► Preposition ★★★
► Group verb ★★
► Sentence Completion ★★★
► Sentence Correction ★★
► Spelling ★★
► Substitutions/Foreign word ★★
► Phrase & Idioms ★★
► Analogy ★★★
► Translation and Proverbs ★★★
Vocabulary এর জন্য অনেকেই Saifurs Students Vocabulary পড়ে, বইটি অবশ্যই ভালো তবে বইটিতে কোন বিগত বছরের প্রশ্ন নেই। আর বিগত বছরের প্রশ্ন সম্পর্কে ধারনা না থাকলে তুমি চোখ থাকতে অন্ধের মতো। এক্ষেত্রে তুমি NEXUS Vocabulary” বইটা পরতে পারো এটাতে গুরুত্বপূর্ণ Vocabulary সহ ভর্তি পরীক্ষা আসা বিগত সকল বছরের প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ দেওয়া আছে। আর অন্যান্য মুখস্ত আইটেমের জন্য “NEXUS Memorising” ইংরেজি মুখস্ত বিদ্যা বইটা দেখতে পড়লেই Vocabulary part এর প্রস্তুতি ১০০% হয়ে যাবে।

আর,
তৃতীয়ত, Reading Comprehension এখান থেকে ৪-৫ টি প্রশ্ন থাকে। Comprehension এর জন্য – NEXUS English Q Bank নামে একটি বই পাওয়া যায়, ওটা দেখতে পারো। ওটাতে ১০০০০+ MCQ এর Explanation দেওয়া আছে। প্রশ্ন গুলো ভাবে সলভ করতে পারলে তোমার প্রস্তুতি হয়ে যাবে ১০০% আমার বিশ্বাস।

আর,
চতুর্থ অংশ লিখিত: লিখিত পরীক্ষায় সাধারণত * বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদ ৫ টি ৫ নাম্বার * ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ ৫ টি ৫ নাম্বার * বিষয়ভিত্তিক সংক্ষিপ্ত প্রকাশ ইংরেজি ৫ টি ৫ নাম্বার * Precise ১ টি ৫ নাম্বার। তবে General English, Comprehension, Short paragraph, Explanation (Explain with the reference to the Context), Rearranging, Translation, Punctuation, Gap filling with & without clues, Sentence making, Changing and Transformation of sentences অধিক আসতে পারে।
.
ইংরেজি লিখিত ও MCQ উভয় অংশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বই হলো-NEXUS English Written + MCQ. এই বইটি দেখলে লিখিত অংশের জন্য আর কোন বই বা লেকচার সীট ফলো করার দরকার হবে না।

হিসাব বিজ্ঞান প্রস্তুতি

বিবিএ ইউনিটে প্রায় সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে হিসাব বিজ্ঞান প্রশ্ন থাকে। হিসাব বিজ্ঞান সম্পর্কে অভিজ্ঞতা থাকা সত্ত্বেও অনেকে হিসাব বিজ্ঞান প্রশ্নগুলোর উত্তর করার সময় ভুল উত্তরের দিকে প্রবণতা বেশি থাকে। তার অন্যতম কারণ- হিসাব বিজ্ঞানকে তুলনামূলক কম গুরুত্বের সাথে দেখা।
.
আমি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিশেষ করে ঢাবির জন্য) বিবিএ পরীক্ষার জন্য হিসাব বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো তারকা চিহ্ন (*, **, ***) দ্বারা বিবেচনা করেছি।
.
→ প্রারম্ভিকা ***
→ হিসাব সমীকরণ ও লেনদেন বিশ্লেষণ **
→ জাবেদা *
→ খতিয়ান
→ রেওয়ামিল *
→ সমন্বয় ও সমন্বিত রেওয়ামিল **
→ আর্থিক বিবরণীসমূহ প্রস্তুতকরণ **
→ সমাপনী দাখিলা ও সমাপনোত্তর রেওয়ামিল
→ হিসাব চক্র
→ কার্যপত্র
→ বিপরীত দাখিলা *
→ সংশোধনী দাখিলা *
→ মূলধন ও মুনাফাজাতীয় আয়-ব্যয় *
→ ব্যাংক সমন্বয় বিবরণী
→ পন্য ক্রয়-বিক্রয় সংক্রান্ত হিসাবনিকাশ *
→ কর ও কমিশন সংক্রান্ত গাণিতিক সমস্যা
→ হিসাব বিজ্ঞান নীতিমালা ***
→ একতরফা দাখিলা পদ্ধতি *
→ কূ-ঋণ *
→ হস্তান্তরযোগ্য ঋণের দলিল
→ অবচয় **
→ অব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের হিসাবনিকাশ
→ অংশীদারি ব্যবসায়ের হিসাবনিকাশ *
→ কোম্পানি হিসাবনিকাশ
→ শেয়ার ইস্যু
→ অনুপাত বিশ্লেষণ
→ উৎপাদন ব্যয় হিসাববিজ্ঞান
→ মজুদ পন্য ও কাঁচামালের মূল্য নির্ধারণ
→ বিবিধ
.
টপিকগুলোর মধ্যে যেগুলোর পাশে কোন তারকা চিহ্ন নেই, সেগুলো তুলনামূলক কম আসে।

আর একটি বিষয় SSC/HSC তে Accounting বিষয়টি নিয়ে নিশ্চয় বিভিন্ন রকম অভিজ্ঞতা হয়েছে। তখন একটা একাউন্টিং ম্যাথ করার জন্য ১০-১৫ মিনিট সময় পেতে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় একটা ম্যাথ করতে খুব কম সময় (১৫-২০ সেকেন্ড) পাবে। এখানেই একাউন্টিংয়ের বড় চ্যালেঞ্জ।

Accounting এর Math ও Theory তে ভালো করার কিছু Tips তুলে ধরছি:

Theory Part:
সমন্বয় জাবেদা: শুধু সমন্বয় জাবেদার ডেবিট-ক্রেডিট জানলে তা Enough হবে না। প্রতিটা Entry এর জন্য Accounting এর Equation এর প্রভাব ভালো ভাবে জানতে হবে।

বকেয়া ও নগদান ভিত্তি: আয় ও ব্যয় নির্ধারণে এই দুই ভিত্তির হিসাব প্রক্রিয়া ও প্রভাব ভালো ভাবে জানতে হবে।
হিসাববিজ্ঞানের ইতিহাস, দু’তরফা, দাখিলা পদ্ধতি, অংশিদারি অবচয়, অব্যবসায়ী হিসাবের মতো অধ্যায় গুলো শুধু Basic জানলেই হবে।

Math Part:

সাধারণত নিচের অধ্যায়গুলো থেকেই Math আসে।

হিসাব সমীকরণের পরিবর্তন
অবচয়
অব্যবসায়ী
পণ্যের ক্রয়মূল্য-বিক্রয়মূল্য/বিক্রিত পণ্যের ব্যয়
অংশিদারি ব্যবসায়
উৎপাদন ব্যয় বিবরণী

করণীয়:
এই টপিকগুলো সাথে বিগত বছরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় আসা Accounting প্রশ্নগুলো ভালো করে Practice করতে হবে। এক্ষেত্রে “PROCTOR Business 4 in 1” নামে একটি বই আছে ওটা পড়লেই Accounting, Management, Finance ও Marketing-এ ৯০%-৯৫% প্রশ্ন কমন পাবে।

ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ প্রস্তুতি

ব্যবসায় শিক্ষা শাখা থেকে যারা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন, তাদেরকে ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ অংশেরও মোকাবেলা করতে হবে। খুব সহজেই যদি নম্বর তুলতে চাও তবে এই বিষয়কে কাজে লাগাও। কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিককে আয়ত্বে রাখতে পারলে ভালো ফলাফল আশা করা যেতেই পারে। গুরুত্বপূর্ণ কিছু টপিক নিম্নে উল্লেখ করা হল-
.
✪ ব্যবসায়ের অর্থ, প্রকৃতি, আয়তা, পরিধি,
✪ ব্যবসায় পরিবেশ,
✪ ব্যবসায় সংগঠন (একমালিকানা, অংশীদারি, কোম্পানি, সমবায়),
✪ বাজারজাতকরণ,
✪ ব্যবসায় বণ্টন প্রণালি,
✪ আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য,
✪ ব্যবসায় অর্থসংস্থান,
✪ শেয়ার বাজার
✪ ব্যাংক (চেক, কেন্দ্রীয় ব্যাংক, নিকাশ ঘর, বাণিজ্যিক ব্যাংক, ব্যাংক হিসাব, ঋণ-আমানত),
✪ ব্যবস্থাপনা ও এর প্রকৃতি,
✪ ব্যবস্থাপনা সংগঠন,
✪ পরিকল্পনা,
✪ কর্মী সংস্থান
✪ নির্দেশনা ও নেতৃত্ব,
✪ প্রেষণা,
✪ নিয়ন্ত্রণ,
✪ বৈদেশিক বিনিময় ব্যবস্থা,
✪ বিমা (মৌলিক ধারণা, প্রকারভেদ),
✪ বিভিন্ন অর্থনৈতিক জ্ঞান।
.
মোটামুটিভাবে এই টপিকগুলোর উপর বিশেষ নজর রাখার পাশাপাশি এই বিষয়ের সাথে নিয়মিত সম্পর্ক রাখুন। সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে এই বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বরগুলো অনেক সহায়তা করবে।

করণীয়:
এই টপিকগুলো সাথে বিগত বছরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় আসা ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ প্রস্তুতি প্রশ্নগুলো ভালো করে Practice করতে হবে। এক্ষেত্রে “PROCTOR Business 4 in 1” বই পড়লেই হবে। ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ প্রস্তুতির জন্য “PROCTOR Business 4 in 1” বইটি যথেষ্ট হবে।

মার্কেটিং বা ফিনান্স ও ব্যাংকিং প্রস্তুতি

মার্কেটিং বা ফিনান্স ও ব্যাংকিং প্রস্তুতির জন্য তেমন চিন্তার কিছু নাই HSC যা যা পড়েছো ঐগুলোই আসে সাথে “PROCTOR Business 4 in 1” বইটি পড়লেই ১০০% প্রস্তুতি হয়ে যাবে।

হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ/ ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা, মার্কেটিং, ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং – এই সবগুলো বিষয়ের জন্য বেস্ট বই হলো – “PROCTOR Business 4 in 1″। এই এক বইয়েই ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপের সকল সাবজেক্ট আছে। প্রতি সাবজেক্ট এর জন্য আলাদাভাবে বই কিনে অনেক টাকা খরচ না করে “PROCTOR Business 4 in 1” বইটি কিনলেই হবে। এতে টাকাও বাঁচবে, প্রিপারেশন ও হবে পূর্নাঙ্গ।

‘গ’ ইউনিট লিখিত প্রশ্ন:
তোমরা জানো গতবার থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় লিখিত ও পরীক্ষা নিচ্ছে।তো,এম.সি.কিউ কী আসে? কিভাবে আসে তার তো মোটামুটি ধারনা পাচ্ছই পাশাপাশি লিখিত ৪৫ মার্কস এর প্রশ্নটাও ধারণা নিয়ে রাখলে আশা করি প্রিপারেশন নেয়া সুবিধা হবে। কেন না গতবার বেশির ভাগ ছাত্র/ছাত্রীরাই অনেক বেশি মার্কস পেয়েও লিখিত তে পাশ না করায় চান্স হয় নি। সো বি কেয়ারফুল।

★ কী এসেছিল সে প্রশ্নে?

♦1) Translation (English to Bengali) -> 5 marks

a) I am very grateful to you.
b) Riches do not last long.
c) He slammed the book on table.
d) The sun having set, we returned home.
e)The flower is as red as blood.

♦2) Translation (Bengali to English)
-> 5 marks

a) তার একটি পাইকারি ব্যবসায় আছে।
b) দুর্নীতি আমাদের দেশের উন্নয়নে বড় বাধা।
c) তিনি গৌরবময় সাফল্য অর্জন করেন।
d) মানবজাতি এখন সংকটাপন্ন।
e) বাঁচ এবং বাঁচতে দাও।

♦3) Short term discuss : -> 5 marks.
Diaspora, Hyperbole, Simile, E-mail, Luncheon.

★4) Write a short paragraph :About “Your Mother” -> 5 marks.

★5) বাংলা অনুচ্ছেদ লিখ :
“বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প ও তার ভবিষ্যৎ” -> 5 marks.

★ 6) Write the theme :About the poem “She Walks in Beauty” -> 10 marks.

★7) “মানুষের বৃদ্ধি কেবল দৈহিক নয়, আত্মিক ও”-ব্যাখ্যা কর। -> 2.5 marks.

★ 8. চলমান প্রতিষ্ঠান ধারণা বর্ণনা করো। -> 2.5 marks.

★ 9) একমালিকানা ব্যবসায় কে কেন জনপ্রিয় ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান বলা হয়? -> 2.5 marks.

★ 10) অর্থের সমমূল্য বলতে কী বুঝ? ব্যাখ্যা কর। -> 2.5 marks.

♠ প্রশ্ন পত্রেই উত্তর করতে হবে। প্রতে্যকটি প্রশ্নের উত্তর করার জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ জায়গা দেয়া থাকবে। এখানেই উত্তর করতে হবে।

N.B: উল্লেখিত বইগুলো পড়লে লিখিত পরীক্ষার জন্য আলাদা আর কোন বই পড়ার দরকার নেই। ঐ বইগুলোতেই লিখিত + MCQ দেওয়া রয়েছে।
.
#ঢাবি_গ_ইউনিট_ভর্তি_পরীক্ষার_পাশ_নম্বর:

ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম অনুযায়ী ১২৫০ জন প্রার্থীকে ভর্তির জন্য বিবেচনা করা হবে। তবে MCQ অংশে ইংরেজিতে ন্যূনতম ০৫ এবং সর্বমােট ৩০ নম্বর পেতে হবে। এছাড়া লিখিত অংশের ন্যূনতম গ্রহণযােগ্য নম্বর ১২ তবে MCQ এবং লিখিত উভয় অংশ মিলে ন্যূনতম ৪৮ নম্বর পেতে হবে। ভর্তির উপরােক্ত শর্তসমূহ কোটাসহ সকল পরীক্ষার্থীর ক্ষেত্রে সমভাবে প্রযােজ্য হবে।

#মেধাস্কোর_তৈরির_পদ্ধতি:

মােট ২০০ নম্বরের ভিত্তিতে পরীক্ষার্থীদের মেধা তালিকা তৈরি করা হবে।

শিক্ষার্থীদের মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ-কে ৬ দিয়ে এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ-কে ১০ দিয়ে গুণ করে এই দুইয়ের যােগফল ১২০ নম্বরের ভর্তি-পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের সাথে যােগ করে মােট ২০০ নম্বরের ওপর পরীক্ষার্থীর মেধা তালিকা তৈরি করা হবে।

#বিষয়ভিত্তিক_আসন_সংখ্যা:
ভর্তির জন্য নির্বাচিত মােট ১২৫০ জনকে মেধা অনুসারে নিম্নলিখিত ৯ (নয়) টি বিভাগে ভর্তির জন্য বিবেচনা করা হবে:
ম্যানেজমেন্ট- ১৮০ জন
একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস – ১৮০ জন
মার্কেটিং – ১৮০ জন
ফিন্যান্স – ১৮০ জন
ব্যাংকিং এন্ড ইস্যুরেন্স – ১৫০ জন
ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম্স – ১১৫ জন
ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট – ১১৫ জন
ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস – ১১৫ জন
অর্গানাইজেশন স্ট্রেটেজি এন্ড লিডারশীপ – ৩৫ জন
মোট আসন সংখ্যা- ১২৫০

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ ইউনিটের প্রস্তুতির সাথে ঘ ইউনিট বা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তুতি কিভাবে নিব?

এই ছিল গ ইউনিটের আলোচনা। তবে আর একটি সুখবর দিয়ে রাখি গ ইউনিট প্রস্তুতির সাথে শুধু সাধারন জ্ঞানের প্রস্তুতি নিলে তোমার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ ইউনিটের প্রস্তুতি হয়ে যাবে কারন ঘ ইউনিট পরীক্ষায় বাংলা, ইংরেজি ও সাধারন জ্ঞান থেকে প্রশ্ন করা হয়। গ ইউনিটের বাংলা, ইংরেজি বইগুলো সাথে নিচের নিয়মে সাধারন জ্ঞান প্রস্তুতি নিলে, তোমার ঘ ইউনিটের আরোও ৪০০+ আসনের প্রস্তুতি হয়ে যাবে।

সাধারন জ্ঞান প্রস্তুতি

MCQ অংশের সাধারণ জ্ঞান সংশ্লিষ্ট প্রশ্ন বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি এবং সাম্প্রতিক বিষয়ের উপরে হয়।
.
সাধারন জ্ঞানের জন্য করনীয়:
সাধারন জ্ঞানের সিলেবাস অনেক বড়ো হলেও নিন্মোক্ত বিষয়গুলোর উপর খুব জোর দিবে:
(১) বাংলাদেশ বিষয়াবলী:
মুক্তিযুদ্ধ(***),
ভাষা আন্দোলন(**),
বঙ্গবন্ধু(**),
সীমান্ত(***),
নদী(**),
কৃষি(**),
গবেষনা কেন্দ্র(***),
উপজাতি(***),
শিক্ষা(*),
বন(*);
বর্তমান ও পুরাতন নাম(****),
দ্বীপ-চর-পর্বত-(**),
বাঙলার উৎপত্তি ও বিভিন্ন সভ্যতা(***),
সংবিধান,জাতীয় দিবস(*),
স্হাপত্য ও গ্রন্থ লেখক(***).
(২) আর্ন্তজাতিক বিষয়াবলী:
চুক্তি(***),
১ম ও ২য় বিশ্বযুদ্ধ(***);
মুদ্রার নাম(*),
আন্তজাতিক লাইন(**),
সমুদ্র বন্দর(**),
সংবাদ সংস্থা(***),
সংবাদপত্র(***),
মধ্যপ্রাচ্য(***),
রাজধানী(***),
জাতিসংঘ(***),
বিভিন্ন সংস্থা সংক্রান্ত তথ্য(****),
গেরিলা সংস্থা(**),
বিখ্যাত স্হান(***),
পুরষ্কার(***),
অপারেশন(***)

🤷🏻‍♀️ এতক্ষণ তথ্য দিয়েছি শুধু। এখন তোমাদের কিছু প্রশ্নের উত্তর দিবো৷

▪️ভাইয়া সি ইউনিটে চান্স পাওয়া নাকি সবচেয়ে কঠিন কি বলেন আপনি??

হ্যাঁ। এই কথাটা সত্যি ছিল ২০১৪-১৫ সেশন পর্যন্ত। এর পর প্রতি বছরেই সি ইউনিটের প্রতিযোগিতা কমছে। আচ্ছা দাঁড়াও অযথা আমার কথা কেন বিশ্বাস করবে। তথ্য দিয়ে দেখাই —

👉 ২০১৩-১৪ সেশনে ও সি ইউনিটে ৪৫০০০+ পরীক্ষা দিয়েছিল। এবং তখন ১০৭৫ এর মতো সিট ছিল৷

👉 ২০১৪-১৫ থেকে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কমতে থাকে তখন পরীক্ষা দেয় ৪২০০০ এর মতো।

👉 সবশেষ ২০১৯-২০ সেশনে পরীক্ষা দেয় ২৮,৯৫৮। আবার এখন মোট সিট ও বেড়ে ১২৫০ হয়েছে।

👉 অর্থাৎ গত বছর প্রতি সিটের জন্য ২৩ জন পরীক্ষা দিয়েছে।

👉 সবকিছু ঠিক থাকলে এবার হয়তো ২৫০০০ এর বেশি পরীক্ষা দিবেনা এবং সিট প্রতি হয়তো ২০ জন প্রতিযোগী থাকবে।

👉 প্রতিযোগিতা যেহেতু দিন- দিন কমছে তাহলে ত এটা আপনাকে মানতে এবং বিশ্বাস করতে হবে যে সি ইউনিট সহজ। আবার প্রশ্ন যেহেতু এইচএসসির বই থেকে হয় তাহলে এইচএসসিতে ভালো করে পড়লেই অনেক এগিয়ে থাকা যায়।

পরীক্ষার প্রশ্ন নিম্নে সংযুক্ত করা হলো।

1
1
2
2
3
3
4
4
6
6